কোহিনুর রহমান কেয়ার বাশিস থেকে পদত্যাগের কারণ ভিত্তিহীন ও বানোয়াট
সম্প্রতি বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতির ( নজরুল) কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম মহাসচিব পদ থেকে যে সকল কারণ দেখিয়ে কোহিনুর রহমান কেয়া পদত্যাগ করেছেন তা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও বানোয়াট বলে বিভিন্ন অনুসন্ধান থেকে জানা যায়।আমি ও বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতির একজন কর্মী আমার অভিজ্ঞতা থেকে বলছি বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতিতে কোনো রকম চাঁদা আদায়ের সুযোগ নাই। আমি কখনো কাউকে চাঁদা দেওয়ার কথা আজ অবধি শুনি নাই এমন কি আমি নিজেও কখনো একটা টাকাও চাঁদা দেয়নি। সুতরাং চাঁদা দেওয়ার খবরের বা হিসা দেখভালের খবর বানোয়াট।এছাড়া নজরুল ইসলাম রনি স্যারের বিরুদ্ধে আনা সকল অভিযোগ ভিত্তিহীন, শিক্ষকদের দাবি আদায়ে রনি স্যার নি:স্বার্থ ভাবে শত প্রতিকুলতার মাঝেও নিজেকে উজার করে কাজ করে যাচ্ছেন।রনি স্যারের নেতৃত্বে যখন বাশিস শিক্ষকদের দাবি আদায়ে শিক্ষক সমাজকে ঐক্যবদ্ধ করতে ব্যস্ত তখন এই রকম বিভ্রান্ত মূলক খবরে শিক্ষকদের মধ্যে বিভাজন তৈরীর এক অপচেষ্টায় লিপ্ত হয়েছে সাবেক এই নেত্রী যা শিক্ষক সমাজে জন্য ক্ষতিকর।অথবা কহারো কোনো প্ররোচনায় করে থাকতে পারেন যা কোনো ভাবেই কাম্য নয়।
বিভিন্ন অনুসন্ধান থেকে জানা যায় কোহিনুর রহমান কেয়া পারিবারিক কলহের কারনে একটু মানসিক অবসাদ গ্রস্ত থাকার কারনে স্বাভাবিক কাজ কর্ম করতে একটু অসুবিধা ভোগ করছেন।যার ফলে হয়তো নিজের অজান্তেই উল্টোপাল্টা কিছু বলেছেন যা তার থেকে আশা করা যায় না।তাই সকল শিক্ষকদের অনুরোধ করবো এ সকল গুজব খবরে কর্ণপাত না করে আপনারা সংগঠনকে ঐক্য বদ্ধ থেকে দাবি অধিকার প্রতিষ্ঠায় এগিয়ে আসুন।
তাই আমি কোহিনুর রহমান কেয়া সহ সকল শিক্ষকদের অনুরোধ করবো ভবিষ্যতে কেউ এই ধরনের ভিত্তিহীন ও গুজব খবর ছড়ানো থেকে বিরত থেকে শিক্ষকদের দাবি আদায়ে সহযোগীতা করুন।
মোহাম্মদ মোকাররম হোসেন (আপন),
সাধারন সম্পাদক,
বশিস,চট্টগ্রাম বিভাগ।