১০০% উৎসব ভাতা ও ৫০% বাড়ি ভাড়ার দাবীতে মানববন্ধন ও আলোচনা সভা-বাশিস
আগামী ১মে ১০ টায় VIP লাউঞ্জ প্রেসক্লাবে আলোচনা সভা ও মানববন্ধন। ৫০% বাড়ি ভাড়া ও ১০০% উৎসব ভাতার দাবীতে দলমত ভুলে সকলেই একত্রিত হোন।সংগঠন যার যার দাবি আদায় সবার।ভিন্ন ব্যানার হলেও আসুন।কাম্য সংখ্যক শিক্ষক হলে অবস্থান কর্মসুচির মাধ্যমে জাতীয়করণ দাবীতে আমরণ অনশন দিতে বাধ্য হব।অবসরের বেড়াজাল থেকে বেরিয়ে আসতে সর্বোচ্চ সংখ্যক শিক্ষক উপস্থিতির মাধ্যমে মাননীয় সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করি।
দাবি আদায়ের পথ কখনো মসৃণ হয় না,কোন আন্দোলনই বিফল যায় না।আমরা যদি সোচ্চার না হই,তাহলে ঘরে বসে থেকে কিছুই পাব না।
‘‘
শিক্ষাব্যবস্থা জাতীয়করণ আন্দোলনে এক আপোষহীন নেতা ।
সাম্প্রতিক সময়ে এমপিওভুক্ত শিক্ষক ও শিক্ষাব্যবস্থা জাতীয়করণ সহ শিক্ষকদের আপোষহীন নেতৃত্ব দিচ্ছেন বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতির সভাপতি ও মিরপুর সিদ্ধান্ত হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক নজরুল ইসলাম রনি স্যার।
স্যারের নেতৃত্বের প্রতি আস্থা রেখে দেশের সাড়ে পাঁচ লক্ষ এমপিওভুক্ত শিক্ষক আজ দেশব্যাপী এক দফা জাতীয়করণের দাবী আদায়ে ইস্পাত কঠিন ঐক্য গড়ে তুলছে।
শিক্ষকনেতাদের মধ্যে যখন পদ লোভ আর ব্যক্তিগত স্বার্থ এসে পড়ে তখন নেতৃত্ব প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে পড়ে।
নজরুল স্যার এসবের উর্ধ্বে থেকে নিজেকে শিক্ষকদের সেবায় উৎসর্গ করে দাবী আদায়ে সারাদেশব্যাপী শিক্ষকদের সংগঠিত করে চলেছেন।
দেশের এমপিওভুক্ত শিক্ষকেরা যখন সুযোগ্য নেতৃত্ব সংকটে ভূগছিলো, আন্দোলনের ব্যর্থতা দেখে একদফা দাবী আদায়ের আন্দোলন থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছিল তখন এক নতুন নেতৃত্ব যার প্রতি আস্থা রেখে দাবী আদায় সম্ভব এমন নেতৃত্ব পেয়ে তারা আবার চাঙ্গা হচ্ছেন।
আমরা আশাবাদী নজরুল ইসলাম রণি স্যারের নেতৃত্বে সাড়ে পাঁচ লক্ষ শিক্ষকদের ঐক্যবদ্ধ প্লাটফরম হিসেবে বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি শিক্ষাব্যবস্থা জাতীয়করণ আদায়ে সাফল্য অর্জন করবেই।
উল্লেখ্য গতবছর কনকনে শীতের মধ্যে ১৯ দিন একদফা দাবি জাতীয়করণ লক্ষে অনশন পালন করি।কিন্তু শিক্ষকদের উপস্থিতি কম হওয়ায় মাত্র ৫% ইনক্রিমেন্ট ও ২০% বৈশাখী ভাতা নিয়ে অনশন স্থগিত করতে হয়েছিল।
আসুন দলমত নির্বিশেষে দাবি আদায়ে ১লা মে প্রেসক্লাব সমবেত হয়ে নিজেদের অধিকার আদায় করি।সকলের প্রচেষ্টা ও সমবেত হওয়ার মাধ্যমে কাংখিত লক্ষে পৌছতে পারব ইনশাআল্লাহ।জয় হোক শিক্ষকদের, জয় হোক মানবতার মা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার।
জয় বাংলা,জয় বঙ্গবন্ধু।
ধন্যবাদান্তে ও অনুরোধক্রমে,
মোহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম,
সাংগঠনিক সম্পাদক,
বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি।